কাঊকে কিছু বোল্টে ্যাবেণ না ৪৯

কাঊকে কিছু বোল্টে ্যাবেণ না ৪৯

মেয়ে টা বরের বিড়াল সহ্য করতে পারতো না বিয়ের পর থেকেই। বিড়াল টা গর্ভবতী থাকাকালীন একদিন লাথি দিয়ে অজ্ঞান করে ফেলেছিলো মেয়ে টা। পরেরদিন বিড়াল মৃত বিড়ালছানা জন্ম দিয়ে মারা যায়!
তারপর থেকে এখন পর্যন্ত মেয়ে টা সাত সাতবার গর্ভবতী হয়েছে, সাতবার ই মৃত সন্তান জন্ম দিয়েছে!

মধ্যরাতে লোকটার গাড়ি আটকানো হয় রাস্তায়, জরুরী প্রয়োজন। একজন বৃদ্ধা অসুস্থ, মৃত্যুকোলে। তাঁকে নিয়ে হাসপাতালে যাবে। গাড়ির চালক সব শুনে বললো, সারাদিন কাজ করছি ভাই, এখন ঘুমাইতে হবে। বুড়া মানুষ হইছে আজ নাহয় কাল মারা ই তো যাইবো। অহেতুক চিকিৎসার কী দরকার?
বলে সোজা বাড়ি চলে আসলো। লোক টা বাড়ি আসার পর দেখে বৌ নাই! ফোন দেয়ার পর বৌ বললো, আম্মা অনেক অসুস্থ। আপনার ফোন বন্ধ আছিলো। এক গাড়ি নিয়া বাইর হইছিলাম কিন্তু ওইটা খারাপ হইয়া গেছে।
এরপর থাইকা রাস্তাতেই থাকতে হইছে। একটা গাড়ি পাইছিলাম একটু আগে, সে হাসপাতালে নেয় নাই। সেজন্য আম্মা আর দুনিয়াতে নাই! হাসপাতালে নিলে হয়তো বাঁইচা থাকতো!
লোক টা তখন ই মাথা ঘুরিয়ে মাটিতে পরে যায়!

ছেলের জন্য জন্মদিনের কেক নিয়ে বাড়িতে ফেরার সময় লোকটাকে এক বোবা ছেলে বিরক্ত করছে বারবার। উঁ আঁ আর হাতের ইশারা দিয়ে কী বুঝাচ্ছে লোক টা বুঝতে পারছে না!
যখন বুঝলো রাস্তার এই তেরো বয়সী ছেলে টা বোবা তখন ই গালে এক থাপ্পড় দিয়ে বললো, বাপ মায়ের পাপের জন্য বোবা হইছিস এখন অন্য বাপদের জ্বালাইতে আসছিস? আমার কাছে টাকা চাস, আমি কী তোর বাপ লাগি?
ছেলে টা এই কথাটার জবাব আর দিতে পারেনি বোবা বিধায়। ছেলের জন্মদিনের কেক টা বাড়িতে আনার পর হঠাৎ ছেলে টা আর কথা বলে না! পরেরদিন জোর করে ও বলতে পারে না! সারাক্ষণ শুধু ছেলেটার চোখ দিয়ে পানি ঝরে, কিন্তু কোনো কথা বলতে পারে না। দেশ বিদেশের সব ডাক্তার দেখিয়ে ও লোকটার ছেলের কোনো উন্নতি হয়নি, সেই চে চুপ হয়েছে, আজ ও চুপ!

স্বামী প্রবাসে থাকে। রোজগারের সব টাকা বৌয়ের ব্যাংক একাউন্টে পাঠায়। সেই টাকা দিয়ে বৌ রংঢং করে বেড়ায়। হঠাৎ একদিন এক সুদর্শন ছেলের সাথে পরিচয় তাঁর। তারপর আলাপ, নিষিদ্ধ প্রেম অতঃপর পরকীয়া।
সেই ছেলের টানে বৌ স্বামীর সব টাকা পয়সা, গয়নাগাটি নিয়ে ছেলেটার সাথে পালায়। সেই রাতেই ছেলে টা উক্ত মহিলার শরীরের স্বাদ নিয়ে গলা কেটে শুধু শরীর টা রাস্তায় ফেলে দিয়ে যায়!

ছেলে টা এখন পর্যন্ত সাত টা মেয়েকে ধর্ষণ করেছে। ছাত্রলীগের ক্ষমতাবান নেতা বলে কেউ তাঁর কিছু করতে পারেনি। আজকে ঢুকলে কালকেই জেল থেকে বেরিয়ে যায়। কিছুক্ষণ আগে আরো একটা ধর্ষণ করে বাসায় ফিরেছে।
বাসায় ফিরে দেখে এক বিস্ময়কর ঘটনা! ছোটবোন গলায় দড়ি দিয়েছে!
ছেলে টা আসলে মাতাল ছিলো, নিজের বোনের বান্ধবীকে ধর্ষণ করতে যেয়ে মাতাল অবস্থায় মায়ের পেটের বোনের উপরেই অত্যাচার চালায়! তারই ভাই ব্রাদার সেই ভিডিওচিত্র ধারণ করে নেটে ছেড়ে দেয়, অতঃপর আরো একটি আত্মহত্যা!

নব্বইয়ের আগের কথা। গ্রামে গ্রামে ঘুরে চুড়িওয়ালারা চুড়ি সহ নানান ধরণের জিনিশপত্র বিক্রি করতো। সেদিন এক জমিদারের মেয়ে চুড়ি কিনতে এসেছিলো। কিনার পর মেয়ে টা বলেছিলো চুড়ি টা পরিয়ে দিতে।
চুড়িওয়ালা চুড়ি পরিয়ে দিতে গিয়ে কেনো মেয়েটার হাতে স্পর্শ করলো সেজন্য তখন ই মেয়ে টা নিজের পায়ের জুতা খুলে চুড়িওয়ালার গালে তিন টা বারি দিয়ে দেয়!
ঠিক দশ বছর পরে জমিদার বাড়িতে করুণ দশা নেমে আসে। এই দশ বছরে লোক টা অনেক টাকার মালিক হয়ে যায় ব্যবসা করে। দশ বছর পরে জমিদার নিজে তাঁর মেয়েকে ঐ চুড়িওয়ালার সাথে বিয়ে দেন, একটু সাহায্য পাবার আশায়।
সেদিন থেকে আজ পর্যন্ত প্রত্যেকদিন দুপুরে লোক টা জমিদারের মেয়েকে চুড়ি পরায়। তারপর পায়ের জুতা খুলে তিনবার জমিদারের মেয়ের গালে বারি দেয়!
তাছাড়া সবকিছু ঠিকঠাক!

লোক টা কালো রঙ একদম দেখতে পারে না। বিশেষ করে কালো মেয়েদের একদম না। দুইবার কালো পাত্রী দেখাতে নিয়ে যাওয়াতে সেই জায়গাতেই নিজের বাবার সাথে ঝগড়া করেছে। কালো মেয়ে বিয়ে করা যাবে না, যদি সন্তান কালো হয়? সেই ভয়ে।
দেখেশুনে এক সুন্দরী রমণীকে বিয়ে করলো। কিন্তু সুন্দরী রমণীর ঘরে দুই টা ডেগের কালির চাইতে ও কালো মেয়ে হয়েছে। এমনই কালো হয়েছে যে, তাঁর সব সম্পত্তি যৌতুক দিতে চাইলে ও কেউ বিয়ে করতে রাজি হয় না!

# Never_Blame__Anyone
# collected

Join The Discussion

Compare listings

Compare