জীবনে হ্যাপি হওয়ার একটাই মূলমন্ত্র  ৬৪

জীবনে হ্যাপি হওয়ার একটাই মূলমন্ত্র  ৬৪
আপনি কতটুক নেগিটিভিটি হ্যানডেল করতে পারেন
যতবেশি পারবেন তত বেশি ভালো থাকবেন।

প্রথম কথা বাঙ্গালিদের কাজের বড় অভাব
দ্বিতীয়ত মধ্যবিত্তের সংখ্যা বেশি , আমরা চাইলেই মজা করতে , ঘুরতে সব সময় এদিক অদিক যাইতে পারিনা, টাকা পয়সা আমাদের হিসেব করে ভাংতে হয় , তাই রোজকার বিনোদন টা আমরা গসিপিং আর কাউকে পচানির মধ্যে খুজে নেই , কারন এটাতে টাকা লাগেনা।
তৃতীয়ত বেশির ভাগ মানুষের কাছে অন্যকে পচানো টা খুব নরমাল , কারন যে ছোটবেলা থেকে এগুলাই দেখে বড় হয়েছে তার মা খালারা, চাচিরা তার সামনে অন্যকে নিয়ে , আরেকজনের প্রাইভেট লাইফ নিয়ে গপ্প দিচ্ছে।
এই তিনটা কারন আমাদের সমাজ থেকে দূর করা সম্ভব না , তাই আমরা যতই নেগিটিভ মানুষের কাজকর্মে রাগ হয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেই, বা ডাইরেক্ট ঝগড়া করিনা কেনো , তাদের টনক নরবে না

আর আপনি হুফাই ডিপ্রেশনের রোগী হয়ে যাবেন।
তাই কেউ আপনাকে পচালে বা দুই টা কথা শুনালেও আপনি তার দিকে একটা হাসি দিয়ে ওইটাই করুন যেটা আপনি করতে চান। তারে কিছু বলবেন ও না, ভাব দেখাবেন যে তার কোন পাত্তাই আপনার কাছে নাই , সে যেনও নিজেকে আপনার কাছে ইউসলেস ভাবতে বাধ্য হয় ।

কারো জন্য কোনদিন নিজের পথ বা ধরন চেঞ্জ করবেন না। .
কিছু মানুষ দুনিয়াতে আসছেই গসিপ করতে , আর এটা করতে করতেই কবরে চলে যাবে।

কিন্তু আমি আপনি এগুলার জন্য আসিনি , আমাদের হাতে করার জন্য অনেক গুরত্তপূর্ণ কাজ আছে।
আপনি জতদিন অন্যের কথা ভাববেন জীবনে সফলতা আসবেনা ।

যখন নিজে কি চান ঘাউরামি করে তাই করে যাবেন যেটা জীবনে চেয়েছিলেন সেটাই পেয়ে যাবেন

আফটার অল মরার আগে ৫০ বছর বয়সে হসপিটালের বেডে শুয়ে কে আফসোস করতে চায়।
আমিতো চাই না।

আমিতো ইদানিং ভেবেছি মানুষ যেটা নিয়ে বেশি কথা বলবে অইটা তারে আরো বেশি বেশি করে দেখাবো
ইরিটেটেড করে ফেলবো

collected from – Sufia Kashem Kabita
October 15, 2017

 

Join The Discussion

Compare listings

Compare