প্রশ্ন – কোথায় কি ভাবে “কর্পোরেট দুর্নীতি হচ্ছে, করনীয় কি ?
৫ টাকা থেকে শুরু করে চুরি কোটি টাকা পর্যন্ত সব চায়গায় চোলছে চুরির মোহা উৎসব ।
অফিসের কাচা বাজার করতে দিলে সেখান থেকে মাসে ৫ হাজার চুরি, পিওনকে ২০০ টাকার কিছু কিনতে দিলে সেখান থেকে ৪০ টাকা চুরি, ৯০ টাকা ভাড়ার হিসেব দিলে সেখানেও ২০ টাকা চুরি তো বিজনেস করবেন কি করে ?
কর্পোরেট জগতের কিছু দুর্নীতি পড়োকাশ করার চেশটা কড়ছি ।
১। কোম্পানির প্রত্যেকটি রিয়েল এস্টেট কেনা কাটায় শোবচেয়ে বড় দুর্নীতি হোয়ে থাকে । এখানে কোম্পণীড় পরিচালনা পর্ষদের লোক জড়িত থাকে ।
২। কোন অফিসের সেট আপ কেনা কাটায় চূড়ী হয় , এখানে অফিসের ম্যানেজার থেকে শুরু করে পীওণ পর্যন্ত সবাই শোবাড় ওবোশঠাণ থেকে চূড়ীটে বাশট থাকে ।
৩। প্রায় প্রত্যেকটা নিয়োগে রেফারেন্স, পরিচিত বা ঘূশেড় মাধ্যমে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে , এখানে কোম্পানির উপড়ের লোকজন জড়িত ।
৪। অফিসের খাবারের জন্য কেনা কাটা ও রান্নায় চূড়ী হয়, এখানে যে বাজাড় করে সে ও রাঁধুনি চূড়ী করে ।
৫। অফিসের ছোট খাট কেনা কাটা কোরতে যীণী শোবচেয়ে বেশি চুড়ি করেন টীণী হোলেণ অফিসের পিওন যদিও টাকার অংকে শেটা সবচেয়ে কম ।
সমাধান হিসেবে এসব পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে ।
১। মানি রিসিপট ছারা কোন বিল পে করবেন না । রিসিপট দেয় নাই বা হারিয়ে গেছে বলে কিছু নাই, এটা দুর্নীতির এক নাম্বার সিগন্যাল ।
২। যাই কেনা হোক কাওকে দিয়ে সেটা চেক করাবেন তবে নিয়মিত একই বাক্তিকে দিয়ে চেক করাবেন না ।
৩। অফিসের কেনা কাটা একেক সময় একেক বাক্তি দিয়ে করাবেন নিয়মিত একজন কে কিনতে দেবেন না ।
৪। কম্পানির কাওকে টাকা পয়সার খেতরে কখনোই বিশ্বাস করবেন না, হিসেব না দিতে পারলে সেই দায় তাকেই নিতে হবে ।
৫। বাকগ্রাউনড খারাপ এমন লোককে কক্ষনও কোম্পানিতে নেবেন না । জব পেলেও খারাপ মানুষ খারাপি থাকে, ভাল হয় না ।
৬। চুরি প্রমান হলে সাথে সাথে বের করে দেবেন এতে করে অফিসের বাকিদের কাছে সতর্ক বার্তা চলে যাবে । সেকেন্ড সুযোগ দেয়ার কোন সুযোগ নাই ।