মুসলিমরা যে হালাল হারামের প্রতি এতটা যত্নবান সেটা ইউরোপে না আসলে বুঝতাম না। ১৩৭
মুসলিমরা যে হালাল হারামের প্রতি এতটা যত্নবান সেটা ইউরোপে না আসলে বুঝতাম না। আমার পরিচিত অনেকে আছে যারা রেষ্টুরেন্টে কাজ করে কিন্তু সেখানকার কোন খাবারই তারা খায় না। কারন সেখানে শুকুরের মাংস রান্না হয় বলে। অনেকে পিজ্জার দোকানের কিছুই খায় না এই জন্যে যে সেখানে একই চাকুতে সব ধরনের পিজ্জা কাটে বলে। এমনকি শুকুরের নাম শুনলেই গা ঘিনঘিন করে। এসব দেখলে বুক গর্বে ভরে যায়, আহা আমরা আল্লাকে কত ভয় পাই তার নিষেধ করা জিনিসের নাম শুনলেই ঘৃনা লাগে। বাংলাদেশের এমন একজন মুসলিমও পাবেন না যে জিবনে কখনো শুকুর খেয়েছে।
#অথচ এমন একজন ধার্মিক খুজে পাবেন না যে জিবনে কখনো সূদ/ঘুষ খায় নাই বা দেয় নাই।
# এমনকি যে মুসলিম নামের শুয়োরটা নিজের মেয়েকে ভক্ষন (ধর্ষন) করেছে সেও কখনো শুকুর খায়নি।
#যে শুয়োরটা যৌতুকের টাকা না পেয়ে বউকে পুড়িয়ে মেরেছে সেও না।
#যে শুয়োর টা বাজারে মরা মুরগি বিক্রি করে সেও না।
#যে শুয়োরটা ঘুষ ছাড়া ফাইল ছাড়েনা সেও না।
#যে শুয়োরটা হাজারও মেধাবী ছেলে বেকার থাকা সত্বেও টাকার জোরে নিজের গাঁজাখোর ছেলেকেই চাকরি পাইয়ে দেয় সেও না।
#যে শুয়োর টা এনজিওর নামে গরিবের রক্ত চুষে বড় বড় পদক পায় সেও না।
#যে শুয়োরটা রেস্টুরেন্টে খাষি বলে কুকুরের মাংস চালিয়ে দেয় সেও কখনো খায় নি শুয়োরের মাংস।
যে আমরা প্রতিনিয়ত এরকম হাজারও হারাম খাচ্ছি এবং করছি তারা কেহই কখনো শুকুরের মাংস খাইনি।
#অথচ কোরানে বলা হয়েছে, নিশ্চই তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে শুকুরের মাংস,মৃত জন্তু, রক্ত, আল্লাহ ব্যতিত অন্য কারো নামে উৎসর্গ করা প্রানি, সুদ,ঘুষ ইত্যাদি সহ আরো অনেক হালাল ও হারাম নিয়ে সুস্পষ্ট আলোচনা। তবে কেন আমরা সব করি শুধুমাত্র এটা ছাড়া?
আমরা যদি আল্লার নিষেধানুয়ী বা আল্লাকে ভয় করে না খেতাম তাহলে কোন হারামই খেতাম না। আমরা মূলত এটা খাইনা কারন আমাদের বাপ দাদারা খায় নাই তাই আমরা অভ্যস্ত না।
অথবা “কাকে কাকের মাংস খায় না “সেই থিউরি থেকে খাইনা।
———————————————-
collected from Mahmudul Khan Apel , Sterling Heights ·
-Shahin Rana’র টাইমলাইন থেকে নেয়া!