১৫। মেডিসিন শপ
বিনিয়োগ – ৫ লাখ থেকে কোটি কোটি টাকা ।
কি করে শুরু করবেন ?-
১। নিজে কোন ঔষধের দোকানে ৬ মাস ১ বছর সময় দিয়ে পুরো বিজনেসটি বুঝে নিন । প্রেস্ক্রিপ্সন পরা খুব কঠিন, অভিজ্ঞতা না থাকলে শুরু করবেন না ।
২। খুব বাস্ত ও জনবহুল এলাকায় খুব ভাল পজেসনে দোকান ঘর ভাড়া নিতে হবে ।
৩। ঔষধ বিক্রির অনুমোদন, ট্রেড লাইসেন্স, ব্যাংক হিসেব খলার পরে , দোকান দেকরেসন করে নিন ।
৪। চেষ্টা করবেন কোন গ্রাহক জেন কোন অসুধ নিতে আসে ফেরত না যায় ।
কেন এই বিজনেস শুরু করবেন ?-
ঢাকার বাতাস অত্তান্ত দূষিত । ঢাকা বসবাসের অজজ্ঞ একটি নগরি । অয়াসার পানি খাওয়া যায় না । পানিতে আরসেনিক । দেশে গাছের পরিমান কম । সিল্প কারখানার বর্য জত্র তত্র ফালা হচ্ছে । যেখানে সেখানে ইট ভাটা দিন দিন দেশের পরিবেসের ১২ টা বাধিয়ে দিচ্ছ । আমাদের দেশের পরিবেশ মন্ত্রনালয় পরিবেসের দিকে দেখার খুব একটা সময় পায় না । যদিও বা একটু চেষ্টা করে আমাদের দেশের টাকাওয়ালা নাগরিক গন টাকা দিয়ে তাদের মুখ বন্ধ করে ফেলে সুতরাং বুঝতেই পাচ্ছেন দেশের মানুষের কপালে কি আছ । বাচ্চা ছেলেদের ও আজকাল হাপানি হয় । গারির বিকত সব্দে শহরের বাচ্চারা কানে সুন্তে পায় না । সারা দিন ফ্লাট বাসায় সুয় বসে থেকে গুয়ার হাতের রান্না খেয়ে সবাই মোটা হয়ে জাচ্ছে । দায়াবেতিস, হারতের সইমসসা আজকাল বাচ্চাদের ও দেখা দিচ্ছ । মানুষ সুস্থ থাকার কোন উপায় নাই । সুতরাং বাংলাদশে এই বিজনেসের ভবিষ্যৎ খুব ভাল খুব উজ্জ্বল । আমাদের দেশের বিজনেস প্রেক্ষাপটে মেডিক্যাল সেক্টর অত্তান্ত লাভজনক এতে কোন সন্ধেহ নেই । আমাদের দেশের পরিবেশ রক্ষায় কারো কোন খেয়াল নেই, ঢাকার বাতাসে সিসার পরিমান সহনীয় মাত্রার চেয়ে অনেক বেশি, খাবারের ভেজাল ঠেকানোর তেমন কোন কার্যকরী উদ্যোগ নেই, সড়ক দুর্ঘটনার পরিমান দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে, স্ট্রোক আর হার্ট অ্যাটাক এখন কমন সমস্যায় রুপ নিয়েছে, গর্ভবতী মহিলা হাসপাতালে গেলেই সিজার করা হচ্ছে — টাকার ছরা ছড়ি ।
ঝুকি কেমন ?-
এই বিজনেসে ঝুকি নাই বললি চলে । শুধু ভাল জনবহুল কোন শহরে শুরু করতে পারলেই হল । তবুও ভুল লোকেশন এবং ভুল মাঞ্জমেন্তের কারনে সতকরা ২/১ টা মেডিসিন শপ বন্ধ হতে পারে । এই বিজনেসের সাক্সেস রেট প্রায় ৯৮% ।