৭ । মাছ, মূড়গী, গরু, শাগোল খামারের খাদ্য পড়োশটূট কারখানা ।
বিনিয়োগ – কমপক্ষে ৫০ লাখ থেকে কোটি কোটি টাকা ।
কি করে এই বিজনেস শুরু করবেন ?-
১। কারখানা ডার আগে কোন কারখানায় কমপক্ষে ৬ মাস কাজ করার বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকা উচিৎ । কিচ্চু না জেনে ভুলেও শুরু করবেন না ।
২। কারখানার জিনিসপত্র সম্ভব হলে পুরাতন কেনার চেষ্টা করবেন এতে আপনার অনেক টাকা বেচে যাবে । তবে কিছু জিনিস নতুন কেনা যেতে পারে পুরাতন না পাওয়া গেলে ।
৩। একটি নাম, কোম্পানি গঠন, ট্রেড লাইসেন্স, ব্যাংক হিসেব খুলে নিতে হবে ।
৪ । এইসব খাবার অনেক সময় ডিলারদের বাকি দেয়া লাগে সেক্ষেত্রে অগ্রিম ব্যাংক চেক সাইন করে নিয়ে মাল বাকি দেয়া যেতে পারে যদিও আমি সবসময় বাকির বিরুদ্ধে ।
কেন এই বিজনেস শুরু করবেন ?-
১ । বাঁচতে হলে খেটে হবে, শুধু তাই না খামার পৃথিবীর পুরাতন এবং আদি বিজনেস সুতরাং এই বিজনেস সারা জীবন চলবে , এটা গ্যারান্টি ।
২। এই বিজনেসের কোন অফ সিজন নাই, প্রায় ১২ মাসি কম বেশি চলতে থাকে ।
৩। সিমিত লাভ হলেও যেহেতু এই বিজনেস কখনও বন্ধ হবে না সেহেতু ঝুকির পরিমান খুব কম ।
কেন এই বিজনেস শুরু করবেন না ?-
১। প্রচুর বাকি দেয়া লাগে ফলে মূলধন লাগে অনেক আর অনেকেই বাকি নিয়ে সেই টাকা ফেরত দেয় না ফলে বাকি আদায় করার ক্ষমতা ও যোগ্যতা না থাকলে এই বিজনেস শুরু করা ঠিক হবে না ।
২। অনেক বড় বড় কোম্পানির সাথে প্রতিযোগিতা করে বিজনেস করতে হয় তাই এই খেত্রে আপনার মূলধন খুব কম হলে আপনার জন্য এই বিজনেস লস দেকে আনতে পারে ।
ঝুকির পরিমান –
ঝুকির পরিমান ২০% মাত্র । প্রতি ১০ জনে মাত্র ২ জন বিজনেসে টিকতে পারে না । বেশিরভাগ সময় প্রতিযোগিতায় টিকতে না পারা ও বাকি আদায় করতে না পারায় এই বিজনেস বন্ধ হতে পারে ।